Showing posts with label Special Jobs. Show all posts
Showing posts with label Special Jobs. Show all posts

Sunday, October 27, 2024

উচ্চ বিদ্যালয়ে (সরকারি) সহকারি শিক্ষক নিচ্ছে ১২৫০০ - ৩০২৩০



বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনষ্টিটিউট উচ্চ বিদ্যালয় সহকারি শিক্ষক নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি




সহকারি শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে সরকারি হাই স্কুল। গাজীপুর - ১৭০১ এর অধীনে বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনষ্টিটিউট উচ্চ বিদ্যালয় কর্তৃক একটি নতুন নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। এই বিজ্ঞপ্তি অনুসারে এই স্কুলের কিছু সহকারি শিক্ষকের শুন্য পদ পুরনের লক্ষ্যে এই বিজ্ঞপ্তি এসেছে।


উপরোক্ত সার্কুলারটি মুলত একটি সরকারি স্কুলের সার্কুলার। স্কুলটির নাম হচ্ছে, বাংলাদেশ ধান গবেষনা ইন্সস্টিটিউট উচ্চ বিদ্যালয়।

মুলত ২ ধরনের পদের জন্য এই স্কুল থেকে চাকরির সার্কুলার প্রকাশ করা হয়েছে। ২ টি পদই সহকারি শিক্ষক পদ। তবে, ১ম যে পদ সেটা হচ্ছে, পদার্থ বিজ্ঞান বিষয়ের সহকারি শিক্ষক পদ। এবং অন্য যে পদটি আছে সেটি হচ্ছে ইসলাম ধর্ম ও নৈতিক শিক্ষা বিষয়ের সহকারি শিক্ষক পদের জন্য।

সহকারি শিক্ষক পদের শিক্ষাগত যোগ্যতা

যেহেতু ২ ধরনের সহকারি শিক্ষক নেয়া হচ্ছে সেহেতু মনে হতে পারে এক একটার শিক্ষাগত যোগ্যতা একেক রকম। কিন্তু সঠিক তথ্যটি হচ্ছে, ২ ধরনের ক্ষেত্রেই শিক্ষাগত যোগ্যতা সংশ্লষ্ট বিষয়ে অনার্স থাকতে হবে।

বেতন স্কেল কত?

প্রতিটি শিক্ষকের আবারা ২ ধরনের ক্যাটাগরিতে বেতন কাঠামো রয়েছে। গ্রেড ১০ এবং গ্রেড ১১ এর মাধ্যমে বেতন প্রদান করা হবে। এছাড়া যেহেতু সরকারি চাকরি সেহেতু সরকারি অন্যান্য সকল সুবিধা সংযুক্ত আছে।

কোন স্কেলে বেতন কাঠামো কি রকম?

যেহেতু ইতিমধ্যেই লক্ষ্য করেছেন, ২ ধরনের ক্যাটাগরির সহকারি শিক্ষকের জন্য নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে এবং আরো উল্লেখ্য যে, ২ ধরনের ক্ষেত্রেই বেতন কাঠামো ভিন্ন তাই চলুন দেখে নেয়া যাক, কোন ক্যাটাগরিতে বেতনের স্কেলটা কি রকম।
ধরুন আপনার যদি নিয়োগ হয় ১০ম গ্রেডের সহকারি শিক্ষক পদে, তাহলে সেই ক্ষেত্রে আপনার বেতন হবে ১০ম গ্রেডের স্কেলে। অর্থ্যাত আপনার বেতন শুরু হবে ১৬০০০ থেকে এবং সেটা ইনকৃমেন্টের মাধ্যেমে বৃদ্ধি পেতে পেতে শেষ পর্যন্ত হয়ে যাবে ৩৮৬৮০ টাকা।
আবার ধরুন যদি আপনার জয়েনিং ১১ তম গ্রেডে হয় সেক্ষেত্রে আপনার বেতন হবে ১১তম গ্রেডের সাথে সম্পুর্ন সামঞ্জস্যপুর্ন। সেক্ষেত্রে আপনার ষ্টার্টিং সেলারি হবে ১২৫০০ টাকা যেটা ক্রমান্বয়ে বৃদ্ধে পেতে পেতে হবে ৩০২৩০ টাকা। 

আবেদন জমা দেবার নিয়ম

আবেদন জমা দেবার জন্য আপনাকে প্রথমে এপ্লিকেশন বানিয়ে প্রিন্ট করে নিতে হবে। অতঃপর সেই হার্ড কপি পাঠাতে হবে ধান গবেষনা ইনষ্টিউট বরাবর। আবেদন জমা দেবার পুর্নাংগ প্রসেস উপরের মুল সার্কুলারের ইমেজে দেখতে পাবেন। ইমেজের প্রদত্ত ইন্সষ্ট্রাকশন সঠিকভাবে পুংখানুরুপে ফলো করে এপ্লিকেশন জমা দিবেন। মনে রাখবেন, ইমেজে অর্থ্যাত মুল সার্কুলারে প্রদত্ত দেয়া নিয়ম ফলো করে এপ্লিকেশন জমা দিতে না পারলে আপনার আবেদন রিজেক্টেড হয়ে যেতে পারে। তাই এপ্লিকেশন জমাদানের পুর্বে সার্কুলারে থাকা নির্দেশনা উত্তম রুপে পড়ে বুঝে তারপর এপ্লিকেশন জমা দিবেন। আর অবশ্যই আবেদন জমার শেষ তারিখ ফুরিয়ে যাবার আগে এপ্লাই করবেন। নির্ধারিত তারিখের পরে কোন আবেদন গৃহীত হবেনা।

Saturday, October 26, 2024

সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের এসিষ্টেন্ট টিচার নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ - Vacancy Announcement for the Assistant Teacher Position in a Government High School

সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের এসিষ্টেন্ট টিচার নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি

গাজীপুর জেলার অধীনে সরকারি একটি হাই স্কুলের জন্য সহকারি শিক্ষক নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। গাজিপুর ১৭০১ এর আঞ্চলিক হাই স্কুল এটি।
এই স্কুলটি মূলত সরকারি বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনষ্টিটিউটের অধীনে পরিচালিত একটি সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়।
পরবর্তী অংশে এই স্কুলের সংক্ষিপ্ত পরিচিতি এবং বর্তমানে সহকারি শিক্ষক নিয়োগের যে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে সে সম্পর্কে একটার পর একটা বিস্তারিত আলোচনা থাকবে ইনশাআল্লাহ। সাথেই থাকবেন।

উচ্চ বিদ্যালয়ের পুর্নাংগ নাম ও সংক্ষিপ্ত পরিচিতি

সরকারি এই হাই স্কুলের নাম "বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনষ্টিটিউট উচ্চ বিদ্যালয়"। গাজিপুর জেলার ১৭০১ এর অধীনে এই স্কুলের অবস্থান। মূলত এই স্কুলটি বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনষ্টিটিউটের দ্বারা পরিচালিত সরকারি একটি হাই স্কুল। স্কুলটি জয়েদেবপুর, গাজীপুর ধান গবেষণা ইনষ্টিটিউট এলাকাধীন এবং উচ্চ বিদ্যালয় এর কার্যক্রম পরিচালিত করে থাকে।

নিয়োগ বিজ্ঞপ্তিটিতে মুলত কি কি শুন্য পদের উল্লেখ করা হয়েছে?

যেহেতু এটি একটি উচ্চ বিদ্যালয়, তাই আপাত দৃষ্টিতে এবং প্রাথমিক পর্যালোচনায় ধরেই নিতে পারি যে, শিক্ষক পদের জন্য এপ্লিকেশন আহবান করা হয়েছে।
তবে আপাতত বেশ কিছু ক্যাটাগরির সহকারি শিক্ষক নিয়োগের জন্যই বিশেষভাবে এই সার্কুলার এসেছে। কি কি বিষয়ের সহকারি শিক্ষক নিয়োগের জন্য বিজ্ঞপ্তিটি প্রকাশ পেয়েছে তা আমরা নিচের আলোচনা থেকে পরিষ্কার ধারণা দেবার চেষ্টা করবো। আশাকরি, পুরুটা সময় জুড়ে সাথেই থাকবেন।

কি কি পদ স্পেসিফিক্যালি উল্লেখ আছে?

একদম স্পেসিফিক্যালি যদি বলতে চাই, তাহলে বলা যায় যে, ৩ ধরনের সহকারি শিক্ষক নিয়োগের জন্য এই বিজ্ঞপ্তি এসেছে। সেগুলো হচ্ছে,
  1. পদার্থ বিজ্ঞান সহকারি শিক্ষক
  2. ইসলাম ধর্ম সহকারি শিক্ষক এবং
  3. নৈতিক শিক্ষা সহকারি শিক্ষক।
তবে প্রতিটি পদের আবার ২ টি করে ভাগ আছে, বেতন স্কেলের ক্ষেত্রে। বেতন স্কেল গ্রেড সরকারি জাতীয় বেতন স্কেল ১০ এর জন্যও আছে প্রতি পদের জন্য এবং ১১ তম গ্রেডের জন্যও আছে প্রতিটি পদের জন্যই।


আবেদন জমা দিতে টাকা লাগবে?

এই কথাটি অনেকের মনেই প্রথমে উকি মারে যে, এপ্লিকেশন জমা দেবার জন্য কি কোন টাকা লাগবে কিনা। কারন একজন বেকার, যার পকেটে টাকা পয়সা থাকেনা বললেই চলে, একমাত্র সে রকম একজম মানুষই মুলত চাকরির জন্য উন্মাতাল হয়ে চাকরি খুজতে থাকে।
এ ধরনের মানুষের পকেটে যদি ১ টা টাকাও থাকতো তাহলে তারা চাকরিই খুজতো না, পকেটের ১ টাকা দিয়েই কোনমতে ১ মাস কাটিয়ে দিতে পারতো। কারন বেকারদের প্রকৃতপক্ষে টাকার দরকার পড়েনা। বেকাররা কোন মতে পরিবারে খেয়ে দেয়ে দিন কাটিয়ে দেয়। কিন্তু যেখানে বা যে ঘরে ৩ বেলা খাবার পাওয়া যায় সেই ঘরেই ১০ টা টাকা চাইলেও ১০ টা প্রশ্নের জবাব দিতে হয়। এমনিতেই বেকার যারা তারা মনোযন্ত্রনায় ভোগে থাকে সারাক্ষণ, ফলে তারা আর ১০ টাকা চেয়ে আরো ১০ টা বাড়তি প্রশ্নের উত্তর দেবার জন্য মানসিকভাবে প্রস্তুত থাকেনা।
অথচ, দুঃখজনক ব্যাপার হচ্ছে, আমাদের দেশে এই অসহায় বেকারদের পকেট থেকেই আবেদন ফি হিসেব বের করে নিয়ে নেয় সরকারি প্রতিষ্ঠানগুলো যা জাতীর জন্য একটা লজ্জাজনক অধ্যায়।
অদ্যোবদি সরকারি চাকরির পরীক্ষা ফ্রি করার জন্য বহু আন্দোলন হয়েছে এযাবত কিন্তু কোনটাই আলোর মুখ দেখেনি।
ফলে সেই ধারাবাহিকতাতেই, এই চাকরিতে এপ্লাই করার জন্যও আপনাকে এপ্লিকেশন ফি জমা দিতেই হবে। এবং সেই ফি এর পরিমানও নেহাত কম নয়। ৮০০ টাকার পে-অর্ডার জমা দিয়ে আপনার এপ্লিকেশন জমা দিতে হবে।

বেতন কাঠামো কেমন?

যেহেতু সরকারি চাকরি সেহেতু সকল কিছু সরকারি স্কেল অনুসারেই নির্ধারিত থাকবে। যদি ১০ম গ্রেডে জয়েনিং হয় তাহলে বেতন স্কেল হবে, ১৬০০০ থেকে ৩৮৬৮০ টাকা এবং যদি ১১ তম গ্রেডে জয়েনিং হয় তাহলে বেতন স্কেল হবে ১২৫০০ থেকে ৩০২৩০ টাকা।

শিক্ষাগত যোগ্যতা কি?

প্রতিটি পদের ক্ষেত্রেই সংশ্লিষ্ট বিষয়ে অনার্স থাকতে হবে। তবে বিস্তারিত শিক্ষাগত যোগ্যতা কাঠামো উপরে প্রদত্ত সার্কুলারের ছবি দেখে জেনে নেয়ার জন্য আন্তরিক অনুরোধ জানাচ্ছি।
চলুন এবার দেখে নেয়া যাক, আবেদন করবেন কিভাবে এবং অন্যান্য কিছু গুরুত্বপুর্ন বিষয়াধি।

আবেদন করার নিয়ম কি?

আবেদন জমা দিতে হবে হার্ড কপি এপ্লিকেশন এর মাধ্যেমে। ধান গবেষনা ইনষ্টিটিউট, গাজিপুর - ১৭০১ এর বরাবরে আবেদন জমা দিতে হবে।
এছাড়া আবেদনের জন্য ৮০০ টাকা মুল্যের পে - অর্ডার আবেদনের সাথে সংযুক্ত করতে হবে।
আবেদনের সম্পুর্ন নির্দেশাবলী উপরের বিজ্ঞপ্তির মুল ছবি থেকে জেনে নিয়ে তারপর আবেদন জমা দিবেন।
আবেদন কিভাবে করতে হবে এবং কি কি জমা দিতে হবে তার সকল বিস্তারিত পেয়ে যাবেন উপরের সার্কুলারের ছবিতে।
এসব নিয়ম এখানে আর লিখলাম না। কারন অনেক কিছু ভুল হয়ে যেতে পারে। সেজন্য অনুরোধ থাকবে, যদি এপ্লাই করতে চান তাহলে অবশ্যই সার্কুলারের ইমেজ প্রিন্ট আউট করে নিয়ে, ভাল করে নিয়ম কানুন জেনে তারপর এপ্লাই করবেন।

সবশেষে বলতে চাই,

চাকরি পাবেন কি পাবেন না সেটা নির্ধারন করার একমাত্র মালিক মহান আল্লাহ তায়াল। তাই সেই মহান আল্লাহর উপর ভরসা রেখে সকল কিছু সঠিকভাবে সম্পন্য করে আপনার আবেদন জমা করে দিন আর আল্লাহর কাছে শুকরিয়া গুজার করতে থাকুন যে, অন্তত আল্লাহ আপনাকে এপ্লাই করার তাওফীক দান করেছেন। সকলের জন্য দোয়া কামনা করে বিদায় নিচ্ছি। আল্লাহ হাফেজ।
 

Wednesday, October 23, 2024

আবেদনের নিয়ম - রমজানের ৩০ দিন আড়ং কাজ ২০২৫

আড়ং সম্পর্কে

আড়ং তো সবাই চিনেন ইনশাআল্লাহ। অসংখ্য আউটলেট এবং প্রচুর কর্মী নিয়ে গঠিত আড়ং। বর্তমানে আড়ং এর প্রায় সবগুলো আউটলেটে সেলসপার্সন হিসেবে কাজের এপ্লিকেশন জমা দেয়া যাচ্ছে।

কিভাবে আড়ং এ সহজেই এপ্লিকেশন জমা দিবো?



প্রথমত বলতে চাই যে, আড়ং এ কাজের ব্যাপারে যখন ভাববেন তখন মনের মাঝে একটা কথা গেথে নিবেন যে, আপনি মনেপ্রানে আড়ং এ কাজ করতে চান এবং যে যাই বলুক না কেন এবং যাই কিছু ঘটুক না কেন আপনার একটা চাকরি খুবই দরকার এবং সেই চাকরি আড়ং এ হলে আপনি সবচেয়ে খুশি হবেন। এভাবে যদি নিজের মনকে মেলে ধরতে না পারেন তাহলে আড়ং কাজ পেলেও আপনি বেশিদিন এই কাজ করতে পারবেন না। কারন আড়ং বলেন বা অন্যান্য যেকোন শপে বিক্রয়কর্মী হিসেবে কাজ করা সম্পুর্ন আলাদা একটা দুনিয়া। বিক্রয়কর্মী হিসেবে কাজের শুরুর কয়েকটা দিন আপনাকে আপনার নিজের মনে সাথে যুদ্ধ করতে হবে নানাবিধ কারনে। এবং সেই যুদ্ধে আপনি জয়ী হতে পারবেন তখনই যখন আপনার চাকরির প্রয়োজনীয়তাটা থাকবে তুংগে এবং যে কোন মুল্যে চাকরি আপনার একটা চাই ই চাই।

এপ্লিকেশন জমা দেবার জন্য আপনার পুর্নাংগ সিভিটি রেডি করবেন সবার আগে। অতঃপর আপনার নিকটের আড়ং আউটলেটে গিয়ে সিভি জমা দিবেন। মনে রাখবেন  আড়ং এর প্রায় প্রতিটি আউটলেটের সামনে প্রায় সারা বছর জুড়েই CV Drop করার বক্স থাকে। ধন্যবাদ।


এখানে ক্লিক করেও ঘরে বসেই সরাসরি আবেদন জমা দিয়ে রাখতে পারেন

কোন আউটলেটগুলো কেমন?

আড়ং এর কিন্তু অনেক গুলো শাখা ব্রাঞ্চ আছে। মুলত ঢাকাতে এদের শাখার সংখ্যা সবচেয়ে বেশি। তবে অন্যান্য বিভাগেও সংখ্যাটা কম না। ঢাকার মধ্যে ধানমন্ডি উত্তরা বসুন্ধরাতে এদের বিশাল বিশাল আউটলেট রয়েছে। প্রতিটি আউটলেট অনেক বড় এবং পরিপুর্ন পরিপাটি করে সাজানো আছে।

অনলাইনে এপ্লাই করার কোন অপশন আছে কি?
সেলস পার্সন এর জন্য আড়ং সাধারনত কোন সার্কুলার প্রকাশ করেনা। তবে বিশেষ ক্ষেত্রে করতেও পারে। তবে বর্তমান সময়ের জন্য এইটুকু বলতে পারি যে, সেলস পার্সন হিসেবে যদি আড়ং এর সাথে কাজ করতেই চান, তাহলে আপনার জন্য বেষ্ট অপশন হচ্ছে, আপনার বাসার সবচেয়ে কাছের যে আড়ং আছে, সেটাতে ঘুরে আসতে পারেন। আশাকরি, সেখানে সেলস পার্সন নিয়োগের সিভি দেয়ার বক্স খুজে পাবেন। আর যদি সেখানেও খুজে না পান, অর্থ্যাত আপনার নিকটের আড়ং এ যদি সিভি ড্রপিং বক্স না থাকে, সেক্ষেত্রেও আপনার হতাশ হবার কিছুই নেই।
কারন, অন্য নিকটবর্তী আউটলেটে আশাকরি পেয়ে যাবেন। পেয়ে যাবেন এই জন্যই বললাম যে, আমার পার্সোনাল এক্সপেরিয়েন্স অনুসারে, আজ পর্যন্ত আমি যতগুলো আড়ং এর শপ ভিজিট করেছি প্রায় তার ৯০ ভাগ ক্ষেত্রেই বক্স দেখেছি। মাঝে মাঝে এমন হয়েছে যে, সবগুলোতেই থাকতে দেখেছি।
তবে, ঐ যে বললাম, না থাকলেও চিন্তার কিছু নেই। একটা না একটা ব্রাঞ্চে আপনি বক্স পাবেন ই, এটা ইনশাআল্লাহ নিশ্চিত।
তাই, অনলাইনে সিভি দেয়ার চিন্তা বাদ দিয়ে, চলে যান আড়ং এর শোরুমে। আশাকরি, মহান আল্লাহর অশেষ কৃপায় আপনি নিরাশ হবেন না।

 এখানে ক্লিক করেও ঘরে বসেই সরাসরি আবেদন জমা দিয়ে রাখতে পারেন

শেষ কোন প্রশ্ন বা মন্তব্য থাকলে লিখুন নিচের ফেসবুক কমেন্ট বক্সে

Saturday, October 19, 2024

উপজেলা কার্যলয়ে মসজিদের ইমাম/ খাদিম ও মুয়াজ্জিন নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

উপজেলা নির্বাহী অফিসার কার্যালয় কর্তৃক প্রকাশিত পেশ ইমাম, মুয়াজ্জিন এবং খাদিম নিয়ো বিজ্ঞপ্তি

এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তিটি মুলত সরকারি একটি বিশেষ নীতিমালা বস্তবায়নের অংশবিশেষ হিসেবে প্রকাশিত হয়েছে। এই বিশেষ নীতিমালাটি প্রকাশিত হয়েছি ২০২১ সালে।
নীতিমালাটি বিশেষভাবে, জেলা ও উপজেলা মডেল ও ইসলামিক সানষ্কৃতিক কেন্দ্রে পরিচালনা নীতিমাল - ২০২১ নামেই পরিচিত।
যাইহোক, এই নীতিমালার অধীনে অনেকগুলো প্রকল্প আছে এবং সেইসব প্রকল্পের মধ্যে একটি প্রকল্প হচ্ছে, 
"প্রতিটি জেলা ও উপজেলায় ০১ টি করে ৩৬০ টি মডেল মসজিদ ও ইসলামিক সাংষ্কৃতিক কেন্দ্র স্থাপন"
মুলত, এই বিশেষ প্রকল্প বাস্তবায়নের আওতাতেই নির্দিষ্ট জেলার জন্য এই চাকরির বিজ্ঞপ্তিটি প্রকাশিত হয়েছে। পরবর্তী অংশে আমরা দেখানোর চেষ্টা করবো, কোন জেলার জন্য বিশেষভাবে এই সার্কুলারটি এসেছে, কোন অফিসের আন্ডারে এই সার্কুলার এসেছে এবং কি কি পদ আছে এবং সেখানে কিভাবে এবং কতদিনের মধ্যে এপ্লিকেশন জমা দিতে হবে। চলুন তবে এইসব বিষয় জেনে নেয়া যাক। আশাকরি সাথেই থাকবেন।



 

Thursday, August 29, 2024

+ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের নতুন নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি



বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের অধীন কর্মচারি পরিদপ্তরের ৪৯ জন ১০ গ্রেড উপ-সহকারি নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি

রাজস্বখাতভূক্ত কিছু পদে চাকরির সার্কুলার এটি। মুলত বিজ্ঞপ্তিটি এসেছে বাংলাদেশ উন্নয়ন বোর্ডের কর্মচারি পরিদপ্তর থেকে। বিজ্ঞপ্তি মোতাবেক এই বিজ্ঞপ্তির উতপত্তিস্থল, মতিঝিল বানিজ্যিক এরিয়া, ওয়াপদা ভবনের ৫ম তলা, ঢাকা থেকে। এছাড়া সার্কুলারে এই সংশ্লিষ্ট ওয়েব এড্রেস উল্লেখ আছে, bpdp.gov.bd - এটা। একই সাথে ল্যান্ড লাইন টেলিফোন নাম্বার ০২-২২৩৩৫৪৬১৮ উল্লেখ আছে। এবার চলুন দেখে নেয়া যাক, এই বিজ্ঞপ্তি অনুসারে শুন্য কোন পদের জন্য এপ্লিকেশন আহবান করা হয়েছে। সাথেই থাকবেন।



এই চাকরিতে আবেদনের জন্য উল্লেখিত শর্তাবলী সমূহ




আবেদন কিভাবে সাবমিট করবেন চলুন দেখে নেয়া যাক

  Application has to be submitted through online. No application will be taken under consideration if it is submitted otherwise. To apply the applicant need to go the respective web address.
বর্তমান সময়ের প্রেক্ষাপটে সরকারি চাকরিতে এপ্লিকেশন সাবমিট করেন আর সেকোন অন্য কোন ম্যটার নিয়ে এপ্লিকেশন সাবমিট করেন In both cases আবেদন কিন্তু অনলাইনেই জমা দিতে হয়। অবশ্য গুটিকয়েক সরকারি প্রতিষ্ঠান আছে যেগুলোতে এখনো অফলাইনে হার্ডকপি জমা গ্রহনের মাধ্যেমে এপ্লিকেশন গ্রহন করে থাকে। তবে সেক্ষেত্রেও কিছু নিয়ম কানুন আছে। যেমন ধরা যাক সরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোতে এপ্লিকেশন জমাদানের প্রকৃয়ার ক্ষেত্রে ২ ধরনের প্র্যাক্টিস প্রচলিত আছে। একটা হচ্ছে, মেইনষ্ট্রিম পদের ক্ষেত্রে আবেদন গ্রহন আরেকটা হচ্ছে সাবসিকোয়েন্ট পদের জন্য আবেদন গ্রহন।
এপ্লিকেশন যদি মেইনষ্ট্রিম পদের জন্য হয়ে থাকে সেক্ষেত্রে আবেদন প্রতিক্ষেত্রেই অনলাইনেই নেয়া হয় বলতে গেলে প্রায় সব সরকারি প্রতিষ্ঠানেই।
আবার সাবসিকোয়েন্ট পদের এপ্লিকেশন Either taken through online or by offline by hard copy of the fully formatted and printed application form.
যাইহোক, এই চাকরির ক্ষেত্রে আপনি এপ্লিকেশন জমা দিতে হলে, আপনাকে অনলাইনের সহযোগিতেই দিতে হবে।
অনলাইনে আবেদন জমা bpdb.teletalk.com.bd -এই ওয়েবলিংকে গিয়ে দিতে পারবেন নির্ধারিত Deadline এর আগে।







 দিয়ে ফেলুন আবেদন। আল্লাহ চাহেনতো চাকরিটা হয়েও যেতে পারে। আল্লাহর উপর ভরসা রাখুন। সবকিছু পাবেন ইনশাআল্লাহ। আল্লাহ হাফেজ।

Friday, August 23, 2024

+ বেসরকারি স্কুলে সহকারি শিক্ষকের কমবেশি ৫০০ পদে জয়েনিং এর সুযোগ

 সহকারি শিক্ষক নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে বেসরকারি ১১ টি এর বেশি সংখ্যক স্কুল




বর্তমানে সহকারি শিক্ষকতা চাকরি খুবই আকর্ষনীয় একটি পেশা। এই পেশায় যারা সংযুক্ত তারা শান্তিপুর্নভাবে সহজ সরল জীবন যাপনের এক সুগম পথ খুজে পায়।
সরকারি প্রাইমারি স্কুলের সহকারি শিক্ষক হতে পারলে সবচেয়ে ভাল। কিন্তু সরকারি স্কুলের সহকারি শিক্ষক পদে চাকরি পাওয়া অনেকাংশেই কঠিন এবং সকলের ভাগ্যে সবকিছু থাকেনা।
কিন্তু তাই বলে হতাশ হবার কিছু নেই। শিক্ষকতা পেশা যাদের স্বপ্ন কিন্তু মনের মত তেমন কোন স্কুল খুজে পাচ্ছেন না, তাদের সুখবর দেয়ার জন্য আজকে নিয়ে হাজির হয়েছি ১০ টি বেশি বসরকারি স্কুলের সহকারি শিক্ষক নিয়োগ বিজ্ঞপ্তির খবর।
আশাকরি যারা বেসরকারি স্কুলের সহকারি শিক্ষক পদের চাকরি খুজে চলেছেন তাদের আজকের এই বিজ্ঞপ্তিগুলো স্বপ্ন পুরনের পথে এক ধাপ এগিয়ে যেতে সাহায্য করবে।
চলুন তবে শুরু করা যাক এবং দেখে নেয়া যাক কোন কোন স্কুল থেকে এই সার্কুলারগুলো প্রকাশিত হয়েছে।




কোন কোন স্কুল সহকারি শিক্ষক নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ছেড়েছে?

চলুন সবার আগে সিরিয়ালি জেনে যাক কোন কোন স্কুল থেকে এই সহকারি শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি এসেছে।
স্কুলের নামগুলো চলুন এবার দেখে নিই।

  1. আইডিয়াল রেসিডেন্সিয়াল মডেল স্কুল - এই স্কুলের অবস্থান দিনাজপুরের চিরিরবন্দর এরিয়াতে। মুলত বাংলা, ইংরেজি ও গনি বিষয়ের সহকারি শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে এই স্কুল। বেতনের কথা উল্লেখ আছে ৩০০০০ থেকে ৪০,০০০ টাকা
  2. ইভিন্স মডেল স্কুল - গাজিপুরের অন্তর্ভুক এই স্কুলটিতে বেশ কিছু পদের জন্য সহকারি শিক্ষক নিয়োগ দিবে এই স্কুলটি।
  3. ইসলামী ব্যাংক মডেল স্কুল, কক্সবাজারা
  4. ইসলামী ব্যাংক ইন্টারন্যশনাল স্কুলে এন্ড কলেজ, মিরপুর, ঢাকা
  5. আমিন মডেল টাউন স্কুল এন্ড কলেজ, আশুলিয়া
  6. স্বপ্নচারী আইডিয়াল স্কুল - ইংরেজি ও গনিতে শিক্ষক এবং শিক্ষিকা নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি ছেড়েছে, যশোরের এই আইডিয়াল স্কুলটি।
  7. জেনুইন রেসিডেন্সিয়াল স্কুল এন্ড কলেজ - এই স্কুলটি গাজিপুরে অবস্থিত। ১২ পদে শিক্ষক/ শিক্ষিকা প্রভাষক নিয়োগ শুরু করেছে এই স্কুল এন্ড কলেজ। এর ইগজেক্ট লোকেশন হচ্ছে, কোনাবাড়ি, বাইমাইল, গাজিপুরে।
  8. সাফির আইডিয়াল স্কুল এন্ড কলেজ - ঢাকার আজিমপুর যারা থাকেন তারা অনেকেই এই স্কুলটি চিনে থাকবেন। এর লোকেশন হচ্ছে ১৯/২, শেখ সাহেব বাজার, আজিমপুর, ঢাকা।
  9. মিলেনিয়াম ষ্কলাষ্টিক স্কুল এন্ড কলেজ, বগুরা
  10. লিবার্টি রেসিডেন্সিয়াল হাই স্কুল - এই স্কুলের চাকরি বগুরা বাসীর জন্য। অন্য এলাকার মানুষও এপ্লাই করতে পারবেন কিন্ত যেহেতু এই স্কুলটি বগুরাতে সেহেতু বগুরার মানুষদের জন্য এই স্কুলটিতে চাকরি করা সুবিধাজনক হবে বলে মনে করি।
  11. টাংগাইল রেসিডেন্সিয়াল স্কুল এন্ড কলেজ, আশুলিয়া

বেসরকারি এবং বেসরকারি স্কুলের সহকারি শিক্ষকতার কিছু পার্থক্য

শিক্ষকতা এমন এক পেশা যেখানে আপনি যেই স্কুলেই শিক্ষকতা করেন না কেন, আপনার কাজ হচ্ছে বাচ্চাদের সঠিকভাবে সৎ শিক্ষায় শিক্ষিত করে তোলা যাতে করে তারা ভবিষ্যত বাংলাদেশকে একটি সুন্দর এবং বাসযোগ্য একটি রাষ্ট্র হিসেবে গড়ে তুলতে পারে।
সেই ক্ষেত্রে আপনি সরাকারি স্কুলে কাজ করেন আর বেসরকারি স্কুলে কাজ করেন সেটা বিশেষ কোন পার্থক্য বজায় রাখেনা
তবে শিক্ষক হিসেবে একটা শতভাগ সিকিউর্ড টিচিং প্রফেশন পাওয়ার জন্য অনেকেই সরকারি স্কুলকে খুব সিকিউর্ড ইনষ্টিটিউশন মনে করে থাকেন।
সরকারি স্কুলের শিক্ষকতাকে সিকিউর্ড মনে করা সবচেয়া বড় যে কারনটি সেটি হল, চাকরি জীবন সমাপ্তির পর পেনশনের সুবিধা।
কিন্তু তাই বলে, বেসরকারি স্কুলের সুবিধা যে নেই তা কিন্তু নয়। আপনি চাইলে এবং আপনার টিচিং স্কিল যদি ভার্সাটাইল হয়, সেক্ষেত্রে আপনি আপনার ভবিষ্যতকে, সরকারি স্কুলে চাকরি করার চেয়ে অনেক ভালভাবে সিকিউর্ড ও সুন্দর করে তুলতে পারবেন।
সরকারি স্কুলে চাকরি পেতেই হবে, এমন কোন নিয়ম নেই। চাকরি করার মুল উপাদান হচ্ছে, আপনি যে চাকরি করছেন এবং সেই চাকরিতে আপনাকে প্রতিদিন যে কাজ করতে হচ্ছে, সেই কাজ আপনি কতটা ভালবেসে করছেন বা কতটা পছন্দ করছেন এবং সর্বপরি আপনি সেই করে কতটা আনন্দ পাচ্ছেন।
মনে রাখবেন, আপনি সরকারি চাকরি করেন আর বেসরকারি চাকরি করেন, In Both Cases  আপনাকে ক্ষেয়া রাখতে হবে, আপনি কাজটি করতে আনন্দ পাচ্ছেন কিনা।
যদি আপনি আপনার চাকরির কাজটি করতে আনন্দ না পান, তাহলে, কোন কিছুই আপনার উন্নতির পথ সুগম করতে স্বক্ষম হবেনা।
সুতরাং,  যে চাকরিই করেন না কেন, খেয়াল রাখবেন আপনার কতটা ভাল লাগছে সে কাজ করে এবং কতটা আনন্দ পাচ্ছেন কাজটিতে। একমাত্র আনন্দ পুর্নাংগ হলেই আপনি আপনার কাজের ক্ষেত্রে শতভাগ সফলতা লাভ করতে পারবেন। অন্যথা সব কিছুই বৃথা।

সবশেষে বলতে চাই,

উপরের এই ১১ টি স্কুল বাংলাদেশের বিভিন্ন এলাকায় ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে। পরামর্শ থাকবে, আপনার এলাকার অথবা আপনার এলাকার নিকটের মধ্যে যে স্কুলটি এই ১১ টি স্কুলের মধ্যে পড়বে, সেটাতে এপ্লিকেশন জমা দেবার চেষ্টা করবেন।
নিজের এলাকার স্কুলে শিক্ষকতা করার আনন্দ এবং সুবিধা সবচেয়ে বেশি। শুধু তাই নয়, যাতায়াত একটা বিশেষ ফ্যক্টর হিসেবে কাজ করে যে কোন চাকরির ক্ষেত্রে। যাতায়াত ব্যাবস্থা যদি স্মোদ না হয় তাহলে সেই চাকরি করে কোন দিন শান্তি পাওয়া যায় না। বিশেষ করে যারা মহিলা ক্যান্ডিডেট তাদের ক্ষেত্রে এলাকার মধ্যে চাকরি নেয়াটা সবচেয়ে বেশি জরুরি।
সময়মত আবেদন জমা করে দিন। ইনশাআল্লাহ আল্লাহর অশেষ রহমতে স্কুলে শিক্ষক হবার স্বপ্ন এবার আল্লাহ পুরন করবেন।

Thursday, August 22, 2024

প্রাইভেট স্কুলে প্লেগ্রুপ ও কেজিতে Assistant শিক্ষক নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ছেড়েছে

কোন স্কুলের প্লে থেকে কেজির সহকারি শিক্ষক নেয়া হচ্ছে?

প্রথমেই জেনে রাখবেন যে, এটি কোন সরকারি স্কুলের সহকারি স্কুল শিক্ষক নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি নয়। এটি মুলত একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠান কর্তৃক পরিচালিত একটি স্কুল। এই স্কুলের অবস্থান বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকায় প্রানকেন্দ্র মিরপুরে।

স্কুলের নাম কি?

যদিও সহকারি শিক্ষাক নিয়োগের এই সার্কুলার শুধুমাত্র স্কুল শাখার জন্য তদুপরী একটি তথ্য জেনে রাখা ভাল যে, এটি শুধুমাত্র একটি স্কুল নয়। এই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানটি স্কুল এবং কলেজের সংমিশ্রনে একটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান।
এই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানটি মুলত একটি ব্যাংকে আন্ডারে পরিচালিত একটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। মুলত ইসলামী ব্যাংকের আন্ডারে পরিচালিত হয় এই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানটি। যদি সার্কুলারে এরুপ কোন স্পষ্ট তথ্য উল্লেখ নেই তদুপরী প্রাথমিক ভাবে স্কুলের নাম দেখে যেকেউ ১ম চিন্তায় ধরেই নিবেন যে, এটি ইসলামি ব্যাংকের দ্বারা পরিচালিত একটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান।
যাইহোক, যার মাধ্যেমেই পরিচালিত হোক না কেন, এই স্কুল এবং কলেজ কম্বাইন্ড শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের নাম, ইসলামি ব্যাংক ইন্টারন্যাশনাল স্কুল এন্ড কলেজ
নাম শুনে বোঝাই যাচ্ছে, এটি একটি আন্তর্জাতিক মানের শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এবং এতে একই সাথে স্কুল এবং কলেজের শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালিতে করা হয়।



  

ইসলামী ব্যাংক ইন্টারন্যাশনাল স্কুল এন্ড কলেজ মিরপুর, ঢাকা

সহকারী শিক্ষক (প্লে-কেজি-২)

Requirements

Education

স্বীকৃত কোন বিশ্ববিদ্যালয় হতে স্নাতক। সকল পরীক্ষায় নূন্যতম ২য় বিভাগ/শ্রেণী/সমমান।


Additional Requirements

Age at most 40 years

ইংলিশ মিডিয়াম শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে প্লে থেকে কেজি-২ টিচার হিসাবে অভিজ্ঞতাসম্পন্ন প্রার্থীদের অগ্রাধিকার।


Responsibilities & Context

ইসলামী ব্যাংক ফাউন্ডেশন পরিচালিত ইসলামী ব্যাংক ইন্টারন্যাশনাল স্কুল এন্ড কলেজ মিরপুর, ঢাকা এ বর্ণিত পদে জনবল নিয়োগের লক্ষ্যে সংশ্লিষ্ট পদের যোগ্যতা ও অভিজ্ঞতা সম্পন্ন প্রকৃত বাংলাদেশী নাগরিকদের নিকট থেকে দরখাস্ত আহবান করা যাচ্ছে।


Compensation & Other Benefits

প্রতিষ্ঠানের নীতিমালা অনুযায়ী


Employment Status

Full Time


Gender

Only Female


Job Location

Dhaka (Mirpur)


Apply Procedure

Hard Copy

শর্তাবলী :


কেবলমাত্র বাছাইকৃত প্রার্থীদের লিখিত পরীক্ষা/সাক্ষাৎকারের জন্য ডাকা হবে।


সকল পদে www.ibfbd.org/career এ প্রবেশ করে সদ্য তোলা ছবি ও স্বাক্ষর স্ক্যান করে অনলাইনে আবেদন করতে হবে।


প্রার্থীর বয়স আবেদনের শেষ তারিখ ২৩.০৮.২০২৪ইং অনুযায়ী গণনা করা হবে।


আবেদনের শেষ তারিখ ২৩.০৮.২০২৪ইং।


আইবিএফ পরিচালিত প্রতিষ্ঠানে কর্মরত প্রার্থীদের যথাযথ কর্তৃপক্ষ অনুমোদন সাপেক্ষে আবেদন করতে হবে।


কর্তৃপক্ষ কারণ দর্শানো ব্যতিরেকে বিজ্ঞপ্তির যে কোন শর্ত বাতিল বা শিথিল করার ক্ষমতা সংরক্ষণ করেন।


নিয়োগের ক্ষেত্রে কর্তৃপক্ষের সিদ্ধান্তই চূড়ান্ত বলে বিবেচিত হবে।


Company Information

ইসলামী ব্যাংক ইন্টারন্যাশনাল স্কুল এন্ড কলেজ মিরপুর, ঢাকা

Saturday, August 17, 2024

নতুনভাবে সময় বৃদ্ধি করে রেলের ৩৩৮ পদে নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি আবার প্রকাশিত হয়েছে

আবেদনের সময় বৃদ্ধি করে বাংলাদেশ রেলওয়ের নতুন সংশোধিত বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

আপনার অনেকেই ইতোমধ্যেই জেনে থাকবেন যে, বাংলাদেশ রেলওয়ে থেকে বেশ কিছুদিন আগে একটি নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছিল। সেই বিজ্ঞপ্তিতে ৪ ধরনের ভিন্ন ভিন্ন পদের উল্লেখ ছিল। অনেকেই হয়তোবা সেই বিজ্ঞপ্তি দেখে এপ্লিকেশন জমাও করে ফেলেছেন অলরেডি।
সেই বিজ্ঞপ্তিটিরই সংশোধিত বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে বাংলাদেশ রেলওয়ে। সংশোধিত নিয়োগ বিজ্ঞপ্তিতে মুলত অনলাইনে আবেদন জমা দেবার সময় বৃদ্ধি করা হয়েছে। এছাড়া আরো কিছু ফান্ডামেন্টাল চেঞ্জ সহকারে সংশোধিত নিয়োগ বিজ্ঞপ্তিটি প্রকাশিত হয়েছে যেসব আবেদন কারি যারা আছে তাদের অবশ্যই জানা থাকতে হবে, যদি কেউ আবেদন করতে চায় সেক্ষেত্রে প্রথমত সংশোধিত বিজ্ঞপ্তিটি মর্মার্থ ভাল করে জেনে বুঝে পরবর্তী স্টেপ ফলো করে আবে জমা দিতে হবে।
প্রসংগত উল্লেখ্য যে, অনেকেই জানতে চাইবেন এখন যে, আগে যারা প্রাথমিক সার্কুলার দেখে এপ্লাই করে ফেলেছেন, তাদেরকে কি আবার এপ্লিকেশন জমা দিতে হবে নাকি আগের এপ্লিকেশনটাই বহাল থাকবে।
এসব সকল প্রশ্নের জবাব সহ, নতুন বিজ্ঞপ্তির সকল খুটিনাটি বিষয় নিয়েই আমাদের আজকের এই আয়োজন। আশাকরি এই আয়োজনের এই ক্ষুদ্র প্রয়াস আপনাদের কাজে আসবে। সাথেই থাকবেন।


কতদিন সময় বাড়ানো হয়েছে?

যেহেতু নতুন যে সংশোধনটি এসেছে সেই সংশোধনের মুল বিষয়বস্তু হচ্ছ, আবেদনের সময় বৃদ্ধি প্রসংগে। সেহেতু, কতখানি সময় বৃদ্ধি করা হল এবং ঠিক কত তারিখ পর্যন্ত এই বৃদ্ধি করা হয়েছে সে সম্পর্কে স্পস্ট আইডিয়া থাকা জরুরি। চলুন জেনে নেয়া যাক, ঠিক কত তারিখ পর্যন্ত সময় বৃদ্ধি করা হয়েছে।
সময় বৃদ্ধি সংক্রান্ত যে বিজ্ঞপ্তিটি এসেছে সেটির একটি চিত্র বা ফটোগ্রাফের ছবি উপরে দেখতে পাচ্ছেন। সেখানে ঠিক যেভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে সেটিই এখানে হুবুহু তুলে ধরার চেষ্টা করছি।
উপরের ছবিতে দেখতে পাবেন একটি ছকে ৩ টি ঘরে বিভক্ত করে সার্কুলারটি এসেছে।
১ম যে ঘরটি সেখানে আছে ক্রম এবং ক্রম উল্লেখ আছে, ৩(ক)(ii)
ছকের ২য় বা ২ নং ঘরে হেডলাইন হচ্ছে, পুর্বে আবেদনপত্র দাখিলের নির্ধারিত সময়সীমা। অর্থ্যান ছকের এই ঘরে আপনি যেটা দেখতে পাচ্ছে, সেটা হচ্ছে আগে আবেদন জমার জন্য যে সময়সীমা বেধে দেয়া হয়েছিল, সেই সময়সীমা। এই ঘরের বর্ননা মোতাবেক, আগের আবেদনের সময়সীমা ছিল, ২০২৪ সালের আগষ্ট মাসের ৮ তারিখ, বিকাল ৫ টা পর্যন্ত।
এবার চলুন দেখে নেয়া যাক, ছকের ৩য় নম্বর যে ঘরটি আছে অর্থ্যাত 3rd (থার্ড কলামে) কি বলা আছে।
৩য় নাম্বার ঘরটাই সবচেয়ে বেশি আসল গুরুত্বপুর্ন। কারন এই ঘরেই লেখা আছে মুল তথ্যটি।
এই ঘরের হেডলাইনে লেখা আছে, আবেদনপত্র দাখিলের সংশোধিত সময়সীমা। তার নিচেই লেখা আছে কত তারিখ পর্যন্ত সময় বৃদ্ধি করা হয়েছে।
ছকের তথ্য মোতাবেক, Online এ আবেদন পত্র জমাদানের বর্ধিত শেষ তারিখ ও সময় ২০২৪ সালের আগষ্ট মাসের ২৮ তারিখ, বিকাল ৫ টা পর্যন্ত করা হয়েছে।
আশাকরি কত তারিখ পর্যন বাড়ানো হয়েছে এবং আগের তারিখ কত ছিল এবং আগের ও পরের নতুন তারিখের মধ্যে কি কি চেঞ্জ এসেছে সে সম্পর্কে স্পস্ট ধারনা পেয়েছেন।
এবার চলুন দেখে নেয়া যাক, এই সার্কুলারের আরো কিছু গুরুত্বপুর্ন তথ্য যেমন, আগের সার্কুলারে কি কি পদ ছিল, কারা আবেদন করতে পারবেন, কিভাবে আবেদন জমা দিতে হবে, ইত্যাদি যাবতীয় বিষয় একটি একটি করে ক্লিয়ারলি চলুন আইডেন্টিফাই করে জেনে নেয়ার চেষ্টা করি।
সাথেই থাকবেন।



প্রাথমিক বিজ্ঞপ্তিতে কি কি পদ ছিল?

এই বিজ্ঞপ্তিটি যখন ১ম প্রকাশিত হয়েছিল তখন সেই বিজ্ঞপ্তিতে ৪ প্রকারে পদের উল্লেখ ছিল। সেই পদের ব্যাখ্যায় যাচ্ছি এর পরেই তবে তার আগে জানিয়ে দিতে চাই যে, উপরেই দেখুন আগের ১ম বার প্রকাশিত বিজ্ঞপ্তির ছবি বা ইমেজ দেয়া আছে। এখন নিচে যে আলোচনাগুলো দেখতে পাবেন তা এই উপরের ইমেজের তথ্যের আলোকেই করার চেষ্টা করবো। 
স্বেক্ষেত্রে, তথ্যগুলো আপনি এই লেখাগুলো পড়েও জেনে নিতে পারেন অথবা, উপরে নিচে যে ইমেজ ছবিগুলো আছে, সেগুলো পড়েও জেনে নিতে পারেন।
যাইহোক, চলুন তবে, নেক্সট ষ্টেপে।
আলোচনা করতে চেয়েছিলাম কি কি পদ আছে, সে সম্পর্কে। ৪ প্রকার পদের সমারোহ আছে সেটা আগেই বলেছি। সেই ৪ প্রকার পদের নাম গুলো হল -
  • ট্রেন এক্সামিনার (Train Examiner)  এ ৪৫ টি শুন্য পদ আছে - এই পদে এপ্লাই করার জন্য শিক্ষাগত যোগ্যতা চাওয়া হয়েছে যেকোন বিষয়ে অনার্স পাস।
  • ট্রেন কন্ট্রোলার (Train Controller) এ আছে শুন্য পদের সংখ্যা ২৭ টি - যেকোন স্বীকৃত ইউনিভার্সিটি থেকে অনার্স পাসকৃতগণ এপ্লিকেশন জমা দিতে পারবেন এই পদের বিপরীতে।
  • ট্র্যাফিক এপ্রেন্টিস (Traffic Apprentice) এ আছে ১৮ টি এবং সবশেষে - আবেদন জমা দেয়ার জন্য এই পদের বিপরীতে প্রার্থীকে অবশ্যই অনার্স থাকতে হবে।
  • ট্রেড এপ্রেন্টিস (Trade Appretice) এ আছে সবচেয়ে বেশি পদ ২৪৮ টি - এই পদের জন্য যদি কেউ এপ্লিকেশন জমা দিতে আগ্রহী হয়ে থাকেন তাহলে তাকে বাংলাদেশের যেকোন শিক্ষাবোর্ড থেকে SSC পাস হতে হবে।



আবেদন জমা দেবার পদ্ধতি কি?

বর্তমানে সরকারি প্রায় সকল চাকরির ক্ষেত্রেই আবেদন জমা দিতে হয় অনলাইনে। অফলাইনে আবেদন জমা দেবার সিষ্টেম অনেকাংশেই বিলুপ্ত হয়ে গিয়েছে অনেক আগেই। তবে কিছু কিছু সরকারি প্রতিষ্ঠান কিছু কিছু সার্কুলারের ক্ষেত্রে অফলাইনে হার্ড কপি জমা গ্রহণের মাধ্যেমে এপ্লিকেশন নিয়ে থাকেন।
এখন আসা যাক, রেলের ক্ষেত্র কিভাবে অনলাইনে আবেদন গ্রহণ প্রকৃয়া চালু আছে সে আলোচলায়।
অনলাইনে আবেদন জমা দেবার ক্ষেত্রে আপনাকে অবশ্যই BR.TELETALK.COM.BD - এই ওয়েবসাইটে ঢুকে এপ্লিকেশন ফর্ম ষ্টেপ বাই ষ্টেপ ফিলাপ করার মাধ্যে জমা দিতে হবে।
এক্ষেত্রে বলে রাখা ভাল যে, আবেদন জমা দেবার জন্য আপনাকে অবশ্যই এপ্লিকেশন ফি জমা দিতে হবে। এই সার্কুলারের বেলায় ফি এর ক্ষেত্রে পদভেদে ২২৩ টাকা এবং ১১২ টাকা জমা প্রদান করতে হবে। এই ফি প্রদান করতে হবে টেলিটকের যেকোন মোবাইল নাম্বার ব্যাবহার করার মাধ্যেমে। টেলিটকের মাধ্যে আবেদন ফি জমাদানের প্রসেস দেখে নিবেন উপরে ইমেজে থেকে কারন এখানে লিখে দিলে ব্যাপারটা কিছু ভুল হয়ে যেতে পারে সেখানে উপরের ইমেজে থেকে ফি প্রদানের প্রকৃয়া জেনে নেবার জন্য আন্তরিক অনুরোধ জানাচ্ছি।

সবশেষে বলতে চাই যে,

চাকরি দেবার মালিক একমাত্র মহান আল্লাহ। আপনার কাজ হচ্ছে, এপ্লিকেশন সাবমিট করে মন দিয়ে পড়াশুনা করে চাকরির পরীক্ষার জন্য নিজেকে প্রস্তুত করা। মনে রাখবেন, আল্লাহ তাকেই সাহায্য করে যিনি নিজেকে সাহায্য করেন। তাই আগ্রহী যারা আছেন, তারা এপ্লাই করে আল্লাহর উপর ভরসা রেখে মন দিয়ে পড়াশুনা চালিয়ে যেতে থাকেন। সবার জন্য আল্লহর দরবারে দোয়া ও উজ্জ্বল ভবিষ্যত কামনা করে আজকের মত বিদায় নিচ্ছি। আল্লাহ হাফেজ।

 

Friday, August 16, 2024

পৌরসভা অফিসের নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ ৯৭০০ - ২৩৪৯০

 ফরিদপুর পৌরসভা অফিসের নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি

সরকারি পৌরসভা অফিস থেকে এই বিজ্ঞপ্তিটি উপলব্ধ হয়েছে। তবে সকল পৌরসভার সার্কুলার এটি নয়। এই বিশেষ চাকরির সার্কুলারটি এসেছে ফরিদপুর পৌরসভা অফিস থেকে। এই পৌরসভার অবস্থান বাংলাদেশের ফরিদপুর জেলায়। আরো স্পেসিফিক্যালি যদি বলতে চাই তাহলে বলতে হবে ফরিদপুর পৌরসভার কর্তৃক প্রকাশিত স্মারক নং ফঃপৌরঃসাধাঃ/২০২৪/৬৮৪ এর আন্ডারে জুলাই মাসের ২৯ তারিখ, ২০২৪ সালে এই নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। এই বিশেষায়িত তথ্যসমুহ নিচের সার্কুলারের মুল ইমজে শুরুতে বাম পাশে এবং ডান পাশে দেখতে পাবেন।
চলুন তবে এবার দেখে নেয়া যাক, ফরিদপুর পৌরসভা কর্তৃক প্রকাশিত চাকরির এই বিজ্ঞপ্তিতে কি কি আছে এবং কিভাবে কি করতে হবে। আশাকরি পুরোটা সময় জুড়ে সাথেই থাকবেন। 


কোন কোন শুন্য পদের জন্য ফরিদপুর পৌরসভার এই চাকরির বিজ্ঞপ্তি?

মুলত ১০ প্রকার ভিন্ন ভিন্ন পদের জন্য এই চাকরির সার্কুলার প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিটি পদের শিক্ষাগত যোগ্যতা এবং বেতনে মিল অমিল সবকিছুই আছে। তবে ১০ টি পদের মধ্যে ৫ প্রকার পদের ক্ষেত্রে এপ্লাই করার শিক্ষাগত যোগ্যতা মাধ্যমিক বা এস এস সি এবং উচ্চ মাধ্যমিক বা এইস এস সি পাস। শুধু তাই নয়, যেহেতু সরকারি চাকরি সেই কারনে কোন পদেই আবেদন জমা দেবার জন্য দরকার নেই কোন পুর্বের কাজের অভিজ্ঞতা। সুতরাং অনভিজ্ঞ যেকেউ এইসব পদের জন্য এপ্লিকেশন জমা দিতে পারেন নিশ্চিন্তে।
চলুন দেখে নেয়া এক নজরে কি কি ভিন্ন ভিন্ন পদের সমারোহ রয়েছে এই সার্কুলারেঃ
  • পদ ১ঃ সার্ভেয়ার - সার্ভেয়ারশিপ থাকতে হবে
  • পদ ২ঃ সহকারি কর আদায়কারী - অনার্স পাস যেকোন বিষয়ে
  • পদ ৩ঃ সহকারি এসেসর - অনার্স
  • পদ ৪ঃ লাইসেন্স পরিদর্শক - স্নাতক বা সম্মান
  • পদ ৫ঃ কসাইখানা পরিদর্শক বা ইন্সপেক্টর - এস এস সি পাস বিজ্ঞানে এবং চিকিতসা বিজ্ঞানে শর্ট সার্টিফিকেট পাশ
  • পদ ৬ঃ নিম্নমান সহকারি কাম মুদ্রাক্ষরিক - HSC পাস এবং টাইপিং এ দক্ষতা
  • পদ ৭ঃ সুপারভাইজর - এইস এস সি বা উচ্চ মাধ্যমিক পাস
  • পদ ৮ঃ পাম্প চালক - ৮ম শ্রেনী পাস তবে এক্ষেত্রে ২ বছরের অভিজ্ঞতা লাগবে
  • পদ ৯ঃ পাইপ লাইন মেকানিক - ক্লাস এইস পাস ও ৩ বছরের অভিজ্ঞতা সহ
  • পদ ১০ঃ পাম্প প্রহরী - ৮ম শ্রেনী পাস এবং সুঠাম স্বাস্থের অধিকারি হতে হবে
এই হচ্ছে ১০ প্রকার পদের নাম এবং কি শিক্ষা লাগবে না লাগবে এবং ২ টি পদের ক্ষেত্রে অভিজ্ঞতাও লাগবে লক্ষ্য করেছি। তবে, আরো বিষদ জানতে অবশ্যই উপরের দেয়া সার্কুলারের ইমেজ ভাল করে পড়ে দেখবেন এবং পারলে প্রিন্ট আউট করে নিয়ে দেখতে পারেন যদি সেটা আরো ভাল। এবার চলুন দেখে নেয়া যাক কিভাবে এপ্লিকেশন জমা দেয়া যেতে পারে।  

পৌরসভার অফিসে আবেদন জমার নিয়ম

বর্তমানের সকল সরকারি চাকরির অধিকাংশ ক্ষেত্রেই লক্ষ্য করেছি যে, অনলাইনে এপ্লিকেশন জমা প্রদান করতে হয়। তবে এক্ষেত্রে কিছুটা সেই নীতির বৈপরীত্য লক্ষ্য করলাম।
এক্ষেত্রে বলা হয়েছে, লিখিত দরখাস্তের হার্ড কপি নির্ধারিত ঠিকানায় পাঠাতে হবে। একই সাথে আবেদনের জন্য কি কি আবেদন পত্রে দিতে হবে সে নির্দেশনাও দেয়া আছে। কোন ঠিকানায় এপ্লিকেশন জমা দিতে হবে এবং কি কি সংযুক্ত করতে হবে আবেদনের সাথে সেগুলো সার্কুলারের ইমেজ থেকে দেখে নিবেন। এখানে আর সেগুলো লিখলাম না কারন এগুলো খুবই সেন্সিটিভ ম্যাটার তাই ভুল হয়ে গেলে আবেদন ভুল হতে পারে। সেকারনে অনুরোধ করবো, যারা এপ্লাই করতে চান, তারা অবশ্যই সার্কুলারের ইমেজের সকল নির্দেশনা পুংখানুপুংখরুপে ফলো করবেন।

সবশেষে বলতে চাই,

যারা আবেদন জমা দিতে চান তারা নির্ধারিত তারিখের আগেই আবেদন জমা করে দিবেন ইনশাআল্লাহ। আরেকটি কথা বলে শেষ করতে চাই, আর তাহল, আবেদন করার জন্য ৫০০ টাকার পে-অর্ডার জমা দিতে হবে। আগ্রহি হয়ে থাকলে আপনার সময় মত আবেদন জমা করে দিন। আল্লাহ আপনার সহায় হোন। আল্লাহ হাফেজ।

পরিবার পরিকল্পনার মিডওয়াইফ এ নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

বিজ্ঞপ্তির উতসস্থল কি?

মুলত সরকারি চাকরির এই সার্কুলারটি এসেছে পরিবার পরিকল্পনা অধিদপ্তর থেকে। বিজ্ঞপ্তির তথ্যমতে, এই সার্কুলারটি প্রকাশ করেছে এস সি এইস - সার্ভিসেস ইউনিট থেকে যেটা ৬, কাওরান বাজার, ঢাকা -১২১৫ এই ঠিকানায় অবস্থিত। বিজ্ঞপ্তিতে স্পস্টতই উল্লেখ আছে পরিবার পরিকল্পনার ওয়েব এড্রেস যেটা হচ্ছে, dgfp.gov.bd - এটি পরিবার পরিকল্পনার সরকারি অফিসিয়াল ওয়েবসাইট যার উল্লেখ আছে সার্কুলার প্রথমেই সবার উপরে। সুতরাং দ্বিমত যৌক্তিক কারন ব্যাতীত এ বিষয়ে কোন সন্দেহ নেই যে, এটি পরিবার পরিকল্পনার একটি জেনুইন নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি।
পরবর্তী অংশে আমরা দেখার চেষ্টা করবো যে, এই বিজ্ঞপ্তিতে কোন শুন্য পদের উল্লেখ আছে এবং অন্যান্য সকল বিষয়াদি। সাথেই থাকবেন।

পদের নাম কি এবং এই পদের কাজ কি?

ইতোমধ্যেই আপনারা হেডলাইনের মাধ্যেমেই জানতে পেরেছেন,  যে পদের জন্য পরিবার পরিকল্পনা থেকে এই সার্কুলার এসেছে সেই পদের নাম "মিডওয়াইফ"
অনেকেই আছেন, যারা জানেন না যে, এই মিডওয়াইফ আবার কেমন ধরনের পদ। ফলে না জেনে অনেকেই ভুল বুঝে ভুল চিন্তা করে আছেন। তাই যারা জানেননা যে, মিডওয়াইফ পদটা আসলে কিসের পদ এবং এই পদে যারা কাজ পাবেন তাদেরকে কি ধরনের কাজ করতে হবে।
একদম সহজ ভাষায় এক কথায় যদি বোঝাতে চেষ্টা করি তাহলে বলতে হবে যে, মিডওয়াইফ মানে হচ্ছে ধাত্রী। আপনারা অনেকেই আশাকরি ধাত্রী কাকে বলে সেটা জেনে থাকবেন। যারা ধাত্রী পেশার সাথে পরিচিত তারা অলরেডি ক্লিয়ারলি বুঝে ফেলেছেন, মিডওয়াইফ কাকে বলে।
তবে যারা এটাও জানেন না যে, ধাত্রী কি, তাদেরকে বোঝার সুবিধার্থে বলতে চাই যে, গর্ভকালীন সময়ে যখন মা এর প্রসব বেদনা শুরু হয়, তখন একজন থাকেন যিনি প্রসবকালীর বেদনা শুরু হবার পরে ও আগে কি কি করনীয় তার সকল বিষয়ে পরামর্শ এবং সাহায্য করে থাকেন। যে ব্যাক্তি এই পরামর্শ ও সাহায্যের কাজে নিয়োজিত থাকেন তাকেই, মিডওয়াইফ বলা হয়ে থাকে।
পরিবার পরিকল্পনা থেকে যে মিডওয়াইফ বা ধাত্রী নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়, সেটি হচ্ছে সরকারি মিডওয়াইফ বা সরকারি ধাত্রী।
আশাকরি মিডওয়াইফ নিয়ে সকল কনফিউশন দূর হয়েছে। এবার চলুন পরবর্তি অংশে যাওয়া যাক। সাথেই থাকবেন।



 কতজন মিডওয়াইফ নেয়া হবে?

এই যে মিডওয়াইফ নিয়োগের বিজ্ঞপ্তিটি প্রকাশিত হয়েছে এটি শুধুমাত্র ১ অফিসের জন্য নয়। সর্বমোট ১৪ টি নির্বাচিত ইউনিয়ন স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে এবং পরিবার কল্যান কেন্দ্রের জন্য এই বিজ্ঞপ্তিটি এসেছে। সর্বমোট ৩২ জন মিডওয়াইফ নিয়োগ দেয়া হবে যারা কাজ করবেন সারাদেশে ছড়িয়ে থাকা ১৪ টি পরিবার পরিকল্পনা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে।

মিডওয়াইফ পদে শিক্ষাগত যোগ্যতা কি

মুলত সবচেয়ে বড় যে যোগ্যতা থাকতে হবে তা হল, BNMC এর সার্টিফিকেটধারী হতে হবে। একই সাথে ৩ বছর মেয়াদী ডিপ্লোমা থাকতে হবে তাও আবার মিডওয়াইকারি -তে। শুধু তাই নয়, যদিও পুর্বের কাজের অভিজ্ঞতার কোন দরকার নেই, তবে পুর্বের কাজের অভিজ্ঞতা থাকলে তারা অগ্রাধিকার পাবেন কারন, এই কাজ খুবই নাজুক এবং স্পর্শকাতর এবং কিছু অভিজ্ঞতা থাকলে কাজ করতে এবং করাতে সুবিধা হয় সকলের। তবে তার মানে এই নয় যে, কাজের অভিজ্ঞতা থাকতেই হবে। কাজের অভিজ্ঞতা ছাড়াও অনেকেই থাকেন যাদের অভিজ্ঞতা কাজের অভিজ্ঞতা সম্পন্য ব্যাক্তিদের চেয়ে বেশি হয়ে থাকে। এধরনের প্রার্থীগণ অবশ্যই অগ্রাধিকার পাবেন।

এই চাকরি কি স্থায়ী সরকারি চাকরি?

না, এই চাকরি সরকারি স্থায়ী চাকরি নয়। সম্পুর্ন অস্থায়ি ভিত্তিতে এই ৩২ জন মিডওয়াইফ নিয়োগ দেয়া হবে। তবে যেহেতু সরকারি চাকরি সেহেতু আশাকরা যেতেই পারে যে, এই কাজে যারা জয়েন করবেন তারা পরবর্তীতে এই চাকরিতে অস্থায়ী ভাবে থেকেই যাবেন। কারন এসব সেন্সিটিভ কাজে অভিজ্ঞ লোক খুবই দরকার পড়ে যায় সরকারি যেকোন প্রতিষ্ঠানেই।
শুধু তাই নয়, যদি এই চাকরি চলেও যায়, তাহলেও সরকারি ধাত্রী হিসেবে ফ্রিল্যন্সিং করেও আপনি ইজিলি মাসিক লাখ টাকা আয়ের পথ খুজে পাবেন।
দিনশেষে এদেরকে মানুষ ডাক্টার পরিচয়েই বেশি জেনে থাকেন। সুতরাং, সামগ্রিক বিবেচনায়, অস্থায়ী পদ হলেও, স্থায়ী পদের চেয়ে অনেক বেশি সুবিধা নিশ্চিত ভাবেই পেতে থাকবেন। বাকিটা আল্লাহর ইচ্ছা।

বেতন ও অন্যান্য সুবিধা কি?

বেতন ৩০০০০ টাকা সর্বসাকুল্যে প্রতি মাসে। তবে বেতনের সাথে সরকারি বিধি মোতাবেক উতসব ভাতা এবং নববর্ষ ভাতা পাবেন। এখানে একটা কথা উল্লেখযোগ্য যে, যেহেতু এটি স্থায়ি সরকারি চাকরি নয় সেজন্য এই চাকরির প্রাথমিক একটা মেয়াদকাল আছে।
এই মেয়াদকাল হচ্ছে সেপ্টেম্বরের ১ তারিখ হতে শুরু করে ডিসেম্বর ৩১ তারিখ, ২০২৪ পর্যন্ত। তবে এই মেয়াদের পরেই যে আপনার চাকরি চলে যাবে ব্যাপারটা সেরকম নয়। সরকার থেক ফান্ড প্রাপ্তি সাপেক্ষে এই চাকরির মেয়াদ পরবর্তীতে বৃদ্ধি পেতে পারে।

আবেদন জমার নিয়ম কি?

আবেদন জমা দিতে হবে ইমেলের মাধ্যেমে। আপনার পুর্নাংগ জীবন বৃত্তান্ত সহ সবকিছু স্কেন করে সার্কুলারে উল্লেখিত ইমেল এড্রেসে আপনার আবেদন পত্র পাঠাতে হবে। আবেদনের সাথে আর কি কি সংযুক্ত করতে হবে তার সকল ডিটেল পাবেন মুল সার্কুলারের ইমেজ কপিতে যেটা উপরে দেয়া আছে।

সবশেষে বলতে চাই,

যেহেতু এটি কোন স্থায়ি সরকারি চাকরি না এবং নির্দিষ্ট মেয়াদ পুর্ন হবার পর আবার রিনিউ এর কোন নিশ্চয়তা নেই সেহেতু এপ্লাই করার আগে এই ব্যাপারটি বিবেচনার মধ্যে রাখবেন। অনেকেই আছে যারা এইরকম অস্থায়ি চাকরি করতে পারেন না। তাদের জন্য বিশেষভাবে জানিয়ে দিতে চাই যে, আবেদন করার আগে এইসব দিক বিবেচনা করে তবেই পরবর্তী পদক্ষেপ নিবেন। আল্লাহ আপনার সহায় হোন এই বলে শেষ করছি। আল্লাহ হাফেজ।

Thursday, August 15, 2024

নতুন নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ছেড়েছে বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড ১৬০০০ - ৩৮০০০

প্রারম্ভিকঃ

বি পি ডি বি বা বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড থেকে একটি নতুন নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তিটি মুলত এসেছে কর্মচারি পরিদপ্তর থেকে। এই কর্মচারি পরিদপ্তরের অবস্থান সার্কুলারের উল্লেখিত ঠিকানা মোতাবেক মতিঝিলে। বলা আছে মতিঝিল বানিজ্যিক এরিয়া ঢাকা অফিস থেকে মুলত এই সার্কুলার প্রকাশ পেয়েছে, বিজ্ঞপ্তির ঠিক উপরের শুরুর তথ্য থেকে আমরা সেটাই জানিতে পেরেছি। স্পেসিফিক করে বলতে গেলে ওয়াব্দা ভবনের ৫ম তলায় এই কর্মচারি পরিদপ্তর অবস্থিত। বিজ্ঞপ্তি মোতাবেক এদের ওয়েব এড্রেস BPDP.GOV.BD এবং ল্যান্ডফোন নাম্বার প্রদান করা আছে ০২-২২৩৩৫৪৬১৮
প্রাথমিক ভাবে অফিসের ঠিকানা এবং কন্টাক্ট এড্রেস ঠিক যেভাবে সার্কুলারে উল্লেখ আছে সেটাই উল্লেখ করে লিখে দিলাম আপনাদের বোঝার সুবিধার্থে। আপনারা চাইলে নিচের ইমেজ থেকেও একদম শুরুতেই উপরের হেডিং অংশেও এই তথ্য পেয়ে যাবেন।
এর পরের অংশে আমরা উল্লেখ করার চেষ্টা করবো, কোন পদের জন্য এই সার্কুলার এসেছে এবং শিক্ষাগত যোগ্যতা কেমন লাগবে এবং একই সাথে কিভাবে এপ্লিকেশন জমা দিতে পারবেন তার সবকিছু। আশাকরি পুরোটা সময় জুড়ে আমাদের সাথেই থাকবেন।
চলুন তবে দেখে নিই পদের নাম এবং শিক্ষাগত যোগ্যতা সম্পর্কে।


১) পদের নাম কি?

যেকোন চাকরির ক্ষেত্রে এই প্রশ্নটি সবচেয়ে গুরুত্বপুর্ন। যাইহোক কথা না বাড়িয়ে চলুন দেখে নেয়া যাক, পদের নাম এবং শিক্ষাগত যোগ্যতা সম্পর্কে।
পদের নাম হচ্ছে উপ সহকারি প্রকৌশলী। অর্থ্যাত ইঞ্জিনিয়ার নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি এটা। এবং এসিস্টেন্ট ইঞ্জিনিয়ার পদের জন্য এই সার্কুলার প্রকাশিত হয়েছে।
তবে ৩ ধরনের ক্যটাগরি কথা উল্লেখ আছে পদের নামের পাশেই ব্র্যাকেটের মাধ্যেমে। বলা আছে, হয় ইলেক্ট্রিক্যাল অথবা মেকানিক্যাল নতুবা ইলেকট্রনিক্স বা পাওয়ার অথবা সিভিল ইঞ্জিনিয়ারও হতে পারে।
অর্থ্যাত স্পস্টতই দেখা যাচ্ছে যে, ইলেক্ট্রিক্যাল উপ সহকারি ইঞ্জিনিয়ারও হতে পারে অথবা এসিস্টেন্ট মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারও হতে পারে।
অথবা এমনও হতে পারে, ইলেকট্রিক্যাল উপ সহকারি ইঞ্জিনিয়ার অথবা সিভিল উপ সহকারি ইঞ্জিনিয়ার।
তবে পুরো বিষয়টিকে অফিসিয়ালি ঠিক কিভাবে ডিফাইন বা আডেন্টিফাই করা হবে সেটা সম্ভবত অফিসের ইন্টার্নাল এফেয়ার।
আপাত দৃষ্টিতে সার্কুলার দেখে আমাদের যতটুকু মনে হয়েছে সেটাই এখানে উল্লেখ করলাম। সাধারন যে কেউ এই সার্কুলার দেখে বুঝতে পারবেন সেটুকুই কিছুটা সহজ করে লিখে দিলাম।
আশাকরি এই ক্ষুদ্র প্রয়াস আপনার কাজে আসবে।
পরবর্তী অংশে আপনার সামনে উপস্থাপন করার চেষ্টা করবো, বেতন ও অন্যান্য কিছু গুরুত্বপুর্ন বিষয়াধি নিয়ে। আশাকরি সাথেই থাকবেন।

২) বেতন কত?

চাকরির ক্ষেত্রে বেতন সবচেয়ে গুরুত্বপুর্ন ভুমিকা পালন করে থাকে। কারন চাকরি যতই ভাল হোক, বেতন যদি ভাল না হয় তাহলে সেই চাকরি করে শান্তি নেই।
চলুন দেখে নেয়া যাক এই চাকরির বেতন কিরকম।
যেহেতু সরকারি চাকরি সেহেতু বেতন হবে সরকারি জাতীয় স্কেলে। সার্কুলারে উল্লেখিত তথ্যানুসারে এই পদের বেতন সরকারি ১০ তম গ্রেডের মাধ্যেমে নির্ধারিত।
১০ ম গ্রেডের চাকরি বেতন ১৬০০০ থেকে ৩৮৬৮০ টাকা।
এই অনুসারেই এই পদের জন্য পদায়িত ব্যাক্তি সকল প্রকার সুযোগ সুবিধা ১০ গ্রেড অনুসারেই পেয়ে থাকবেন।

৩) পদের সংখ্যা কতগুলো?

৪৯ টি শুন্যপদের বিপরীতে এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। কিন্তু যেহেতু কিছুক্ষন আগে আপনারা লক্ষ্য করেছে পদের সেকটর উয়াইজ বিকক্তি আছে। অর্থ্যাত উপরের ১ নং আলোচনা সাপেক্ষে দেখতে পারবেন যে, ভিন্ন ভিন্ন গ্রুপ আছে যেমন, ম্যকানিক্যাল, সিভিল, ইলেকট্রিক্যাল, সুতরাং কোন অংশের জন্য কতগুলো পদ নির্ধারিত করে রাখা আছে সেটা বিজ্ঞপ্তিতে ক্লিয়ারলি আইডেন্টিফাই করে দেয়া হয়নি।
যাইহোক, সবকিছু মিলিয়ে উনপঞ্চাশটি (৪৯) শুন্য পদের বিপরীতেই এই সার্কুলারটি প্রকাশ পেয়েছে।

৪) কিভাবে আবেদন করা যাবে?

অনলাইনে আবেদন জমা দিতে হবে। অফলাইনে বা কাগজে লিখে জমা দেবার কোন সিস্টেম নেই। সুতরাং যারা এপ্লাই করতে চান, তারা দয়াকরে অন্যকোন মাধ্যেমের খোজ না করে সার্কুলারে প্রদত্ত নির্দেশনা মোতাবেক অনলাইনে এপ্লিকেশন জমা দিবেন। অনলাইনে আবেদন জমার লিংক - bpdb.teletalk.com.bd - এই লিংকে ক্লিক করে স্টেপ বাই স্টেপ নির্দেশনা ফলো করে এপ্লাই করে ফেলতে পারবেন।

৫) আবেদন জমা লাস্ট ডেট কবে?

আবেদন জমার জন্য বেশ লম্বা সময় দেয়া হয়েছে। সুতরাং আস্তেধীরে সময় নিয়ে এপ্লাই করতে পারবেন। সেপ্টেম্বর মাসের ৯ তারিখ পর্যন্ত এপ্লিকেশন জমা দেয়া যাবে। তবে এডাভাইস করবো অবশ্যই যত দ্রুত সম্ভব এপ্লাই করে রেখে দিবেন। কারন দেরি করতে করতে অনেকেই পরে আর শেষ পর্যন্ত এপ্লাই করার সময় পায়না। আবার অনেকেই দেরি করার কারনে, শেষ সময়ে তারাহুরা করতে গিয়ে এপ্লিকেশনে অনেক ভুল করে ফেলে। তাই সময় নস্ট না করে আজই আবেদন জমা দিয়ে ফেলুন।

উপসংহারে,

আপনার যারা ইঞ্জিনিয়ারিং বিষয় নিয়ে পড়াশুনা করেছেন, মনে রাখবেন তাদের জন্য এই চাকরি অমুল্য। তাই এপ্লিকেশন জমা দিয়ে নিজের যোগ্যতা প্রমানের জন্য সর্বাত্মক চেষ্টা চালিয়ে যাবেন এই প্রত্যাশা রইলো। আল্লাহ হাফেজ।

Tuesday, August 13, 2024

মেট্রোরেলের স্বত্বাধিকারি প্রতিষ্ঠান নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ৫ এর আবেদন সময় বৃদ্ধি করা হয়েছে

১) প্রারম্ভিক

প্রথমেই বলে রাখা ভাল যে, এই যে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তিটি প্রকাশ করা হয়েছে, এটি আসলে একদম নতুন সার্কুলার না। তবে, তাই বলে খুব বেশি দিন আগের যে, তাও কিন্তু নয়। আসলে এই সার্কুলারটি অনেক আগেই প্রকাশিত হয়েছে। কিন্তু বেশ কিছু অনাবশ্যক কারনে অনেকেই এই সার্কুলারের সাথে মিল রেখে এপ্লিকেশন সাবমিট করার জন্য সময় করে উঠতে পারেননি।
যার ফলে, যে সংখ্যক এপ্লিকেশন গৃহিত হবার কথা ছিল, সে সংখ্যক এপ্লিকেশন সাবমিট হয়নি। একারনেই এপ্লিকেশন সাবমিট করার টাইম কিছুটা বাড়িয়ে দেয়া হয়েছে যাতে যারা এপ্লিকেন্ট ছিল, তারা যেন সকলেই ধীরে ধীরে এপ্লাই করে ফেলতে পারেন।



২) কত দিন সময় বাড়ানো হয়েছে?

সময় বেশ ভালই বাড়ানো হয়েছে। আগে এপ্লিকেশনের লাস্ট ডেট ছিল আগস্টের ১৯ তারিখ। এখন এই সময় বাড়িয়ে সেপ্টম্বরের ৩০ তারিখ করা হয়েছে। ফলে সাভাবিক ভাবে বলা যায় প্রায় ৪০ দিন বেশি সময় দেয়া হয়েছে এপ্লাই করার জন্য। সুতরাং যারা এপ্লিকেন্ট ছিল কিন্তু সমস্যার কারন এপ্লাই করতে পারেননি, তারা সকলেই এখন এপ্লাই করার জন্য বেশ লম্বা সময় পাচ্ছেন।
আশাকরি এই বর্ধিত সময় আবেদন করতে ইচ্ছুক সকলের জন্য আশির্বাদ হিসেবে কাজ করবে। তবে সময় বাড়ানো হয়েছে বলেই আলসেমি করে, পরে করি, এই চিন্তা করে একদম শেষ সময়ে এপ্লিকেশন জমা দিয়েন না। কারন শেষ সময়ে হয়তোবা কে জানে যে কোন ধরনের সমস্যার সম্মুক্ষীন হয়েও  যেতে পারেন। তাই হাতের কাজ ফেলে না রেখে দ্রুত এপ্লাই করে ফেলবেন।
মনে রাখবেন, দরকারি কাজ ফেলে রাখলে পরে সেটার জন্য আফসোস করা ছাড়া আর কিছু করার থাকেনা।


৩) কি কি ধরনের পদ খালি আছে?

অনেকগুলো পদ খালি আছে। তবে এই পদ গুলো সবার জন্য নয়। কারন এগুলো সব উপরের দিকে বড় বড় যে পদ গুলো থাকে সেগুলোর জন্যই মুলত এই সার্কুলারটি এসেছে।
শুধু তাই নয়, পদ্গুলো শুধুমাত্র তাদের জন্যই প্রযোজ্য যাদের শিক্ষার ব্যাকগ্রাউন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং। অর্থ্যাত যাদের বিভিন্ন ধরনের ইঞ্জিনিয়ারিং এ শিক্ষা আছে তারাই এই পদ গুলোতে এপ্লিকেশন জমা দিতে পারবে।
এছারা কিছু পদ আছে যেটাতে চার্টার্ড একাউন্টেন্ট যারা তাদের জন্য প্রযোজ্য।
শুতরাং, যাদের ইঞ্জিনিয়ারিং এ উচ্চ শিক্ষা আছে তারাই এপ্লিকেশন জমা দেবার জন্য উপযুক্ত বলে বিবেচিত হবে এই সার্কুলারের আন্ডারে।
১৬ প্রকার পদের উল্লেখ আছে এবং প্রতি পদে শুন্য পদের সংখ্যা ১ টি করে আছে।
উপরের ছবিটা দেখে জেনে নিতে পারবেন কি কি পদ আর কি কি শিক্ষা চাওয়া হয়েছে।



 

নতুনভাবে কর্মী নিবে টাংগাইল DC অফিস

টাংগাইল DC অফিস থেকে কর্মী নিয়োগের নতুন বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়েছে। আপনাদের বোঝার সুবিধার্থে ৪ টি ধাপে এই সার্কুলারের মুল বিষয়বস্তু তুলে ধরার চেষ্টা করা হবে। আশাকরি সাথেই থাকবেন।

১) এই সার্কুলারটি মুলত এসেছে কোথা থেকে?

মুলত এই সার্কুলারটি এসেছে টাংগাইল জেলা প্রসাসকের কার্যালয় বা DC অফিস থেকে। জেলা অফিসের বেশ কিছু গুরুত্বপুর্ন শাখা থাকে। এই সার্কুলারটি মুলত নেজারত শাখার শুন্যপদ সমুহ পুরনের নিমিত্তে প্রকাশ করা হয়েছে। আশাকরি বিজ্ঞপ্তিটি আপনাদের কাজে আসবে। পরবর্তী অংশে দেখানোর চেষ্টা করা হবে, কি কি পদের জন্য বিজ্ঞপ্তিটি এসেছে এবং আবেদন জমার জন্য কি করতে হবে। সাথেই থাকবেন।

২) কতগুলো পদের জন্য এই সার্কুলার প্রকাশ হয়েছে?

চাকরির ক্ষেত্রে এই প্রশ্নটি খুবই গুরুত্বপুর্ন। কারন পদের সংখ্যা যদি বেশ বেশি হয় সেক্ষেত্রে অনেক বেশি সংখ্যক মানুষ চাকরিটি পেয়ে থাকেন। অন্যদিকে পদের সংখ্যা খুব কম হলে, অনেকেই আশাহত হয়ে যায় অথবা কেউ কেউ ভয় পেয়ে যায় যে, আমার দারা হবে।
যাইহোক আপনাদের আশ্যস্থ করে বলতে চাই যে এই চাকরির বিজ্ঞপ্তিটিতে বেশ ভাল সংখ্যক শুন্য পদ আছে। ফলে নিশ্চিন্তে এপ্লাই করে ফেলতে পারেন। যাইহোক মুলত ৫৭ টি শুন্যপদের বিপরীতে এই সার্কুলারটি প্রকাশিত হয়েছে। পরবর্তী অংশে আরো কিছু ডিটেল জানতে পারবেন।

৩) পদের নামগুলো কি কি?

প্রথমেই বলে রাখা ভাল যে, মোট ৭ প্রকার পদের জন্য এই বিজ্ঞপ্তিটি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিটি পদই খুবই ভাল এবং সরকারি সকল সুবিধা যুক্ত। তাই যে পদেই আপনি এপ্লাই করেন না কেন, সেটির গুরুত্বমুল্য একটুও কম নয়। চলুন দেখে নেয়া যাক পদের নামগুলোঃ
১) অফিস সহকারি, অফিস সহায়ক, নিরাপত্তা প্রহরী, পরিচ্ছন্যতা কর্মি, বাবুর্চি, বেয়ারার এবং মালি এই ৭ শুন্য পদে এপ্লিকেশন নেয়া হচ্ছে। তবে প্রতিটি পদেই শুন্য পদের সংখ্যা অনেক গুলো করে আছে। 

 


৪) আবেদন জমার সিস্টেম কী এবং লাস্ট ডেট কবে?

আবেদন জমা দেবার লাস্ট ডেট হচ্ছে আগস্ট মাসের ২২ তারিখ, ২০২৪ পর্যন্ত। তাই এর আগেই এপ্লিকেশন সাবমিট করতে হবে। এপ্লিকেশন অবশ্যই অনলাইনে সাবমিট করতে হবে। অন্য কোন ভাবে এপ্লাই করার নিয়ম নেই। অনলাইনে এপ্লাই করার লিংক - dctangail.teletalk.com.bd

 সবশেষে বলতে চাই,

এই সরকারি চাকরিটি সকলের জন্য উন্মুক্ত। তবে সার্কুলারে উল্লেখিত শিক্ষাগত যোগ্যতা যদি আপনার থাকে তাহলে অবশ্যই নির্ধারিত তারিখের আগেই অনলাইনে এপ্লিকেশন জমা করে রেখে দিন। সময়মত পরবর্তী করনীয় এস এম এস এর মাধ্য আপনাকে জানিয়ে দেয়া হবে সরকারি নিয়মেই। আশাকরি এই ছোট্ট প্রচেষ্টা আপনার কাজে এসেছে। আল্লাহ আপনার সহায় হউন। আল্লাহ হাফেজ।



Monday, August 12, 2024

ভুমি অফিসে নতুনভাবে সরাসরি কর্মী নিয়োগ দিচ্ছে

 


সরকারি এই চাকরির বিজ্ঞপ্তিটিকে নিচের ৩ টি ভাগে বিভক্ত করে একদম পরিষ্কারভাবে আপনাদের সামনে তুলে ধরার আন্তরিক প্রচেষ্টা চালাবো।

১। এই চাকরিটি কোথা থেকে এসেছে?

মুলত  সরকারি এই চাকরিটি পুন নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি বলতে পারেন। কারন আগের সার্কুলারের অংশ থেকেই কিছুটা পরিবর্তনের কারনে বিশেষভাবে এই সার্কুলারটি প্রকাশিত হয়েছে।
সার্কুলারটি প্রকাশ করেছে বাংলাদেশ সরকারের ভুমি প্রশাসন প্রশিক্ষন কেন্দ্র থেকে যেটা ভূমি মন্ত্রনালয়ের অধীনের একটি প্রতিষ্ঠান। সার্কুলার অনুসারে ঠিকানা উল্লেখ আছে নীলক্ষেত কাটাবন ঢাকা।

২। কোন পদের জন্য এই বিজ্ঞপ্তি?

এই বিজ্ঞপ্তিটি যেহেতু একটি পুননিয়োগ বিজ্ঞপ্তি সেহেতু বিজ্ঞপ্তির পদের সংখ্যা খুবই সীমিত। কারন সকল পদের জন্য হয়তোবা সমস্যা সৃষ্টি হয়নি। শুধুমাত্র ১ পদ যেটা হচ্ছে সরকারি লাইব্রেরিয়ান সেটার জন্য এই বিজ্ঞপ্তিটি এসেছে।

৩। আবেদন জমার সিষ্টেম কি?

যে সার্কুলারের অংশ হিসেবে এই নিয়োগের পুন বিজ্ঞপ্তিটি এসেছে সেই সার্কুলারেই মুলত সকল ইনফরমেশন উল্লেখিত ছিল এবং এখনো আছে। আগের বিজ্ঞপ্তিটি আপনি দেখে নিতে পারেন টেলিটকের latc.teletalk.com.bd এই ওয়েবসাইটে গিয়ে। সেখানে গিয়ে আপনি এপ্লিকেশন জমাও দিতে পারেন।

সবশেষে জানাতে চাই যে,

যেহেতু এটি একটি পুননিয়োগ বিজ্ঞপ্তি সেহেতু একটি ব্যাপার স্পষ্ট, যে আগের সার্কুলারের সকল নিয়ম কানুন অনুসারেই আপনাকে সকল প্রসেস সম্পন্য করতে হবে। এছাড়া, উপরের লিংকে ঢুকেও আপনি আপনার প্রয়োজনীয় গুরুত্বপুর্ন তথ্যাবলী জেনে নিতে পারেন।
আশাকরি এই ক্ষুদ্র প্রচেষ্টা আপনার চাকরি প্রাপ্তির পথকে কিছুটা প্রচ্ছন্ন্য করবে। ধন্যবাদ।

Thursday, August 1, 2024

৩৮০০০ এ ম্যানেজার পদে কাজ নিন ৬ মাসে ৪২০০০০ হবে

 

পল্লী বিকাশ কেন্দ্রে (পিবিকে) নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি


এমআরএ সনদ নং:- ০০৫২৯-০৩৯৯৬-০০১৯০

পল্লী বিকাশ কেন্দ্র (পিবিকে) পিকেএসএফ, বিভিন্ন ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান এবং নিজস্ব অর্থায়নে পরিচালিত একটি জাতীয় পর্যায়ের বেসরকারী উন্নয়ন সংস্থা। সংস্থার ক্ষুদ্রঋণ কর্মসূচির কার্যক্রম সম্প্রসারণের লক্ষ্যে গ্রাম পর্যায়ে কাজ করতে আগ্রহী অভিজ্ঞ ও দক্ষ প্রার্থীদের নিকট হতে নিম্নলিখিত পদের জন্য দরখাস্ত আহবান করা হচ্ছে:


পদের নাম: এলাকা ব্যবস্থাপক (ক্ষুদ্রঋণ কার্যক্রম)


পদ সংখ্যা: ০৫


কর্মস্থল:

কিশোরগঞ্জ, গাজীপুর, নরসিংদী, নারায়নগঞ্জ, কুমিল্লা ও ঢাকা জেলার যেকোন স্থান।


শিক্ষাগত যোগ্যতা:

প্রার্থীকে অবশ্যই কমপক্ষে ২টি পরীক্ষায় দ্বিতীয় বিভাগসহ স্নাতক / স্নাতকোত্তর পাশ হতে হবে।


অভিজ্ঞতা:

জাতীয় পর্যায়ের যেকোন স্বনামধন্য এনজিও-তে ক্ষুদ্রঋণ কার্যক্রমে এলাকা ব্যবস্থাপক পদে কমপক্ষে ২ বছর কাজের এবং কমপক্ষে ৫টি ক্ষুদ্রঋণ শাখা পরিচালনা, মনিটরিং ও সুপারভিশনের বাস্তব অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।


বয়স:

অনুর্ধ্ব ৪৫ বছর।


অন্যান্য দক্ষতা ও যোগ্যতা:

প্রার্থীদের মোটর সাইকেল চালনায় পারদর্শী হতে হবে এবং বৈধ মোটর সাইকেল ড্রাইভিং লাইসেন্স থাকতে হবে। কম্পিউটার পরিচালনা ও মাইক্রোফিন ৩৬০ অথবা ক্ষুদ্রঋণ কার্যক্রমে ব্যবহৃত সফটওয়্যার পরিচালনার দক্ষতা কে অগ্রাধিকার হিসাবে বিবেচনা করা হবে।


বেতন-ভাতা:

শিক্ষানবিস/প্রবেশনকালে (প্রথম ৬ মাস) বেতন-ভাতা সর্বসাকুল্যে ৩৮,০০০ টাকা। স্থায়ীকরণ এর পর সংস্থার বেতন কাঠামো মোতাবেক নির্ধারিত বেতন-ভাতা হবে ৪২,০০০/- টাকা। অধিকতর অভিজ্ঞতাসম্পন্ন প্রার্থীদের ক্ষেত্রে আলোচনার মাধ্যমে বেতন-ভাতা নির্ধারণ করা হবে।


অন্যান্য সুবিধা:

কর্মীগণ সংস্থার নিয়মানুযায়ী মাসিক মোটরসাইকেল রক্ষণাবেক্ষণ ও জ্বালানী ভাতা, মোবাইল বিল প্রাপ্য হবেন। সফলভাবে ৬ মাস প্রবেশনকাল অতিক্রান্ত হলে চাকুরী স্থায়ীকরণ ও সংস্থার পলিসি অনুযায়ী স্থায়ী বেতন কাঠামোতে অন্তর্ভূক্ত করা হবে। স্থায়ী কর্মীগণ সংস্থার নিয়মানুযায়ী বার্ষিক ইনক্রিমেন্ট, বছরে ৩টি উৎসব ভাতা, প্রভিডেন্ড ফান্ড, গ্রাচ্যুইটি ও বিভিন্ন ইনসেনটিভ সুবিধা প্রাপ্য হবেন। ২দিন সাপ্তাহিক (শুক্র ও শনিবার) ছুটিসহ অন্যান্য সরকারী ছুটিও প্রাপ্য হবেন।


আবেদনের নিয়মাবলী:

উল্লিখিত দক্ষতা ও যোগ্যতাসম্পন্ন যোগ্য আগ্রহী প্রার্থীদেরকে জীবন বৃত্তান্ত (সচল মোবাইল নম্বর ও ইমেইল এড্রেসসহ), সকল সার্টিফিকেট, ড্রাইভিং লাইসেন্স, জাতীয় পরিচয়পত্র ও জন্ম নিবন্ধনের ফটোকপি, সর্বশেষ কর্মরত সংস্থার কর্ম অভিজ্ঞতা সংক্রান্ত বৈধ প্রত্যয়নপত্র এবং ১ কপি পাসপোর্ট সাইজের রঙিন ছবিসহ আবেদনপত্র আগামী ২০.০৮.২০২৪ ইং তারিখ এর মধ্যে নিম্নলিখিত ঠিকানায় ডাকযোগে/ই-মেইলের মাধ্যমে পাঠানোর জন্য অনুরোধ করা হলো। খামের উপর/ইমেইলের সাবজেক্ট লাইনে পদের নাম অবশ্যই উল্লেখ করতে হবে। যেসব অভিজ্ঞ প্রার্থী ৬ (ছয়) মাসের অধিক ক্ষুদ্রঋণ কার্যক্রমের সাথে সম্পৃক্ত নেই বা কর্মরত নেই তাদের আবেদন করার প্রয়োজন নাই। বি:দ্র: এলাকা ব্যবস্থাপক পদে নির্বাচিতদের ২০,০০০/-(বিশ হাজার) টাকা ফেরতযোগ্য জামানত প্রদান করতে হবে। জমাকৃত টাকা চাকুরী শেষে সংস্থা ত্যাগকালে সংস্থার নিয়মানুযায়ী লভ্যাংশসহ ফেরত প্রদান করা হবে।


আবেদন ও যোগাযোগের ঠিকানা:

প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা, পল্লী বিকাশ কেন্দ্র, ওয়াসী টাওয়ার, ৫৭২/কে (১১তলা), মিরপুর ডিওএইচএস রোড (ইসিবি চত্বরের কাছে), মাটিকাটা, ঢাকা ক্যান্টনমেন্ট, ঢাকা-১২০৬। ই-মেইল: pbkhrd007@gmail.com

নাইট শিফটে ৩০০০০ এ কাজ করতে চাইলে Apply করে আজ রাতেই


 


Analysis of the Job Posting: Tradition Choice, Executive - Coordination

Overview

The job posting for an Executive - Coordination at Tradition Choice outlines a night-shift role focused on client communication and administrative tasks. The position requires strong English communication skills and a minimum of one year of experience, preferably in the healthcare startup sector.

Key Points and Concerns

Positive Aspects

  • Clear job responsibilities: The job description outlines specific duties, including client communication, appointment scheduling, documentation, and insurance coordination.
  • Benefits: The company offers weekly holidays, annual salary reviews, subsidized lunch, and festival bonuses.

Negative Aspects

  • Low salary: The maximum salary of Tk. 30000 (approximately USD 330) is significantly below market standards for a position requiring a night shift, English fluency, and specific skill sets.
  • Gender discrimination: The job posting explicitly states that only male candidates are eligible, which is discriminatory and illegal in many jurisdictions.
  • Unrealistic requirements: The combination of A Level/O Level, BBA, MBA, and at least one year of experience seems excessive for an entry-level position with a low salary.
  • Night shift: Working a night shift can have negative impacts on an individual's health and well-being.

Potential Issues for Applicants

  • Exploitation: The low salary and demanding job requirements suggest potential exploitation of employees.
  • Work-life imbalance: The night shift can disrupt sleep patterns and personal life.
  • Limited career growth: The low salary and lack of opportunities for advancement could hinder career progression.

Recommendations for Improvement

  • Increase salary: The salary should be adjusted to reflect the job's responsibilities and industry standards.
  • Remove gender discrimination: The gender requirement should be eliminated to comply with equal employment opportunity laws.
  • Adjust requirements: The educational and experience requirements should be reevaluated to align with the position's level and responsibilities.
  • Provide shift differentials: Offer additional compensation to employees working night shifts.
  • Prioritize employee well-being: Implement measures to support employees' physical and mental health, such as flexible scheduling and access to counseling services.

By addressing these issues, Tradition Choice can create a more attractive and fair job opportunity for potential candidates.

Would you like to explore potential negotiation strategies for a candidate interested in this position?